তালের রস থেকে তাল মিছরি, গুড়, চিনি, ভিনেগার প্রস্তুত হয়ে থাকে৷ মূলত ভাদ্র আশ্বিন মাসই তাল খাওয়ার সময়৷ তালের রসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স রয়েছে৷ ভিটামিন বি-এর অভাবজনিত রোগ প্রতিরোধে তাল ভূমিকা রাখে। তালের রসে কৃমির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷
তাল অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট গুণসমৃদ্ধ হওয়ায় ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষম। এ ছাড়া স্বাস্থ্য রক্ষায়ও তাল ভূমিকা রাখে। স্মৃতিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
তালে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস আছে, যা দাঁত ও হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধে সহায়ক। কোষ্ঠকাঠিন্য ও অন্ত্রের রোগ ভালো করতে তাল ভাল ভূমিকা রাখে।