লাল চালের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এতে আঁশ বেশি। আর খাবারে আঁশ থাকলে তা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এতে কোলেস্টেরল কমে। হজমে সাহায্য করে।লাল চাল ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই যাঁরা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাঁদের জন্যও সাদা চালের চেয়ে লাল চাল ভালো।রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে বলে লাল চাল ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যও উপকারী।
বাওয়া ধান।
আমাদের চাষবাস পদ্ধতিতে সবচেয়ে নিরাপদ হলো বর্ষার সময় যে ধান রোপন করা হয় নিচু জমিতে। পানি চলে আসার কারনে অনেক জমিতে আবাদ সম্ভব হয় না। এই সময় অনেক আগে থেকেই দেশিয় আমন জাতের বাওয়া ধান যেমন চামাড়া, দিঘা প্রজাতির ধান চাষবাস হয়। মজার বিষয় হলো পানি বাড়ার সাথে সাথে এই ধান গাছো বড় হয়। তাই এদেরকে আঞ্চলিক ভাষায় বাওয়া ধান বলে।
বাওয়া ধান – চামারা।
– সার, কীটনাশক দেয়া লাগে না।
– আদি জাতের ধান। পানিতে থাকার কারনে ফলন কম হয়।
– হাস্কিং এ করা চাল। পলিশ ছাড়া।
– টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, মানিকগঞ্জ অঞ্চল পাওয়া যায়।
– ভাত, পান্তা, খিচুড়িতে স্বাদ সেরাম। ভাত মোটা হবে।
– প্রতি কেজি ৬৫টাকা ( ছবির মত চাল পাবেন, ধান, তুষ, কাকর নাই)
– ঢাকায় হোম ডেলিভারি, বাহিরে কুরিয়ার (চার্জ প্রযোজ্য )
রাসায়নিক বা ক্যামিক্যাল ত মেলা খাইলেন, একবার এই চাল খেয়ে দেখুন।
“লাল চালের ভাত খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন, পরিবারের সবাইকে সুস্থ রাখুন”।